চাঁদপুর, শনিবার, ১ এপ্রিল ২০২৩, ১৮ চৈত্র ১৪২৯, ৯ রমজান ১৪৪৪  |   ২৩ °সে
আজকের পত্রিকা জাতীয়আন্তর্জাতিকরাজনীতিখেলাধুলাবিনোদনঅর্থনীতি শিক্ষা স্বাস্থ্য সারাদেশ ফিচার সম্পাদকীয়
ব্রেকিং নিউজ
  •   হাইমচরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এমপি বলেছেন বঙ্গবন্ধু দেশটাকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করিয়ে দিয়ে গেছেন
  •   মতলব উত্তরে ৩ প্রতিষ্ঠানকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা
  •   মতলব উত্তর নৌপুলিশের অভিযানে ১২৫ কেজি জাটকাসহ আটক ৪
  •   হাজীগঞ্জে পচা খেঁজুর বিক্রির দায়ে ২০ হাজার টাকা জরিমানা
  •   ফরিদগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্র ও মাদকসহ আটক তিন

প্রকাশ : ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০:০০

ফেসবুকে সবচেয়ে বেশি সময় দেয়া তিন দেশের মানুষের তালিকায় বাংলাদেশ
অনলাইন ডেস্ক

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রতিদিন সবচেয়ে বেশি অ্যাক্টিভ থাকা তিন দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে মেটা। সংস্থাটি জানিয়েছে, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে প্রতিদিন ফেসবুকে সবচেয়ে বেশি প্রবেশ করেছেন বাংলাদেশ, ভারত ও ফিলিপাইনের মানুষ।

বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে মেটা জানিয়েছে, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে দৈনিক গড়ে প্রায় ২০০ কোটি মানুষ ফেসবুকে একবার হলেও প্রবেশ করেছেন। যা ২০২১ সালের তুলনায় ৪ শতাংশ বেশি। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে দৈনিক গড় ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিলো ১৯৩ কোটি। মূলত বাংলাদেশ, ভারত ও ফিলিপাইনের ব্যবহারকারীদের কারণেই তাদের গড় ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়েছে।

এ ব্যাপারে মেটা বলেছে, ‘২০২১ সালের ডিসেম্বরের তুলনায় ২০২২ সালের ডিসেম্বরে দৈনিক অ্যাক্টিভ ব্যবহারকারীর (ডিএইউ) সংখ্যা বৃদ্ধির সূত্র ছিলেন বাংলাদেশ, ভারত এবং ফিলিপাইনের ফেসবুক ব্যবহারকারীরা।’

নিবন্ধিত এবং লগইন করা ফেসবুক ব্যবহারকারী যারা ওয়েবসাইট অথবা মোবাইল ফোনে অথবা মেসেঞ্জারে নির্দিষ্ট সময়ে প্রবেশ করে থাকেন তাদের ‘দৈনিক অ্যাক্টিভ ব্যবহারকারী’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে মেটা।

শুধু দৈনিক অ্যাক্টিভ ব্যবহারকারীর শীর্ষে নয়, মাসিক অ্যাকটিভ ব্যবহারকারীর তালিকারও শীর্ষ তিনে রয়েছে বাংলাদেশ। এই তালিকায় বাংলাদেশের সঙ্গে রয়েছে ভারত ও নাইজেরিয়া।

মানে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশি, ভারতীয় ও নাইজেরিয়ানরা সবচেয়ে বেশি ফেসবুক ব্যবহার করেছেন। ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ফেসবুকের অ্যাক্টিভ ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

মেটা ওই প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ভারত ও তুরস্কের মতো কিছু দেশ ডাটা নিয়ন্ত্রণ শর্ত, স্থানীয় স্টোরেজ এবং প্রসেসিংয়ের শর্ত বা এ ধরনের কোনো ব্যবস্থা কার্যকরের শর্ত দিয়েছে বা কার্যকরের পরিকল্পনা করছে। যে কারণে ওইসব দেশে মেটার স্বাভাবিক সেবা ও কার্যক্রম বিঘিœত হচ্ছে বা কার্যক্রম চালানোর ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে করে কিছু দেশে ‘নির্দিষ্ট সেবা স্থগিত’ করে দিতে বাধ্য হচ্ছে তারা অথবা জরিমানা বা অন্যান্য শাস্তি ভোগ করতে হচ্ছে।

এছাড়া মেটা তার বিনিয়োগকারীদের সতর্কতা দিয়ে বলেছে, ভারত ও জার্মানির মতো দেশে নির্দেশনা অনুযায়ী কন্টেন্ট না সরানোয়, নিরাপত্তা বাহিনীকে সহযোগিতা না করায় এবং বাধ্যবাধকতা না মানায় তাদের শাস্তি পেতে হয়েছে বা জরিমানা দিতে হয়েছে। ভবিষ্যতেও এমনটি হতে পারে।

সূত্র : এনডিটিভি। স্বত্ব : ঢাকা পোস্ট।

  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়